Wellcome to National Portal

🟣 শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়াধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, উপমহাপরিদর্শকের কার্যালয়, সিলেটের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা বাড়ি নং-১৬, রোড নং-২২, ব্লক-ডি, শাহজালাল উপশহর, সিলেট, ফোন : ০২৯৯৭৭০০৮৯৪, ই-মেইল : dig.sylhet@dife.gov.bd  🟣 গুগল ম্যাপে অফিসের অবস্থান দেখতে এখানে ক্লিক করুন     🟣 অত্র কার্যালয়ের অধিক্ষেত্রে সিলেট এবং সুনামগঞ্জ জেলাধীন কারখানা/প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা, বকেয়া মজুরী, দুর্ঘটনায় ক্ষতিপূরণ, সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরী, প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা, দৈনিক কর্মঘন্টা, নিয়োগপত্র, পরিচয়পত্র, সার্ভিস বই, বিভিন্ন প্রকারের ছুটি, বিধিবর্হিভূত শ্রমিক ছাঁটাই/টার্মিনেশন/বরখাস্তসহ চাকুরি সংক্রান্ত যেকোন অভিযোগ সরাসরি অথবা অধিদপ্তরের শ্রমিক হেল্প লাইন ১৬৩৫৭ (টোল ফ্রি) নম্বরে কল করে জানানো যায়। কর্মক্ষেত্রে যেকোন সহিংসতা/অপ্রীতিকর ঘটনার অভিযোগ ছাড়াও শ্রম সম্পর্কিত যেকোন তথ্য জানতে কিংবা পরামর্শ নিতে ১৬৩৫৭ (টোল ফ্রি) হেল্প লাইনের সহায়তা নেওয়া যায়। অনুরোধে তথ্য প্রদানকারীর/অভিযোগকারীর পরিচয় গোপন রাখা হয়।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
সিলেটে মহান মে দিবস ২০২৩ উদযাপিত
বিস্তারিত
‘শ্রমিক-মালিক ঐক্য গড়ি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি’-এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারা দেশের ন্যায় আজ সিলেটে বর্ণাঢ্য র‌্যালি এবং আলোচনা সভার মাধ্যমে মহান মে দিবস উদযাপিত হয়েছে।  দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের সম্মানিত বিভাগীয় কমিশনার ড. মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রেঞ্জ ডিআইজি সিলেট এর প্রতিনিধি, মহানগর পুলিশের প্রতিনিধি এবং সিলেট জেলার পুলিশ সুপার। জেলা প্রশাসক জনাব মোঃ মজিবর রহমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং সাধারণ শ্রমিকবৃন্দ। 


কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপমহাপরিদর্শক জনাব তপন বিকাশ তঞ্চঙ্গ্যা এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৪১ সালের মধ্যে যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছেন সেটির ফলপ্রসু বাস্তবায়নে দেশের বিশাল কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর অধিকার নিশ্চিত করা একান্ত প্রয়োজন। তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর শ্রমজীবি মেহনতি মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। শ্রমিকের স্বার্থ ও অধিকার সংরক্ষণের বিষয়টি দেশের সংবিধানের বিভিন্ন অনুচ্ছেদ দ্বারাও স্বীকৃত।  


মহান স্বাধীনতা লাভের পরই ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা বা আইএলও এর সদস্য পদ লাভ করে এবং সেসময় ২৯ টি আইএলও কনভেনশনে বাংলাদেশ অনুস্বাক্ষর করে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ কর্তৃক মোট ৩৬টি আইএলও কনভেনশন এবং ১ টি প্রটোকল অনুস্বাক্ষরিত হয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হলো জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধকরণ, শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠনের স্বাধীনতা, সমকাজের জন্য নারী পুরুষ নির্বিশেষ সমান মজুরী লাভ, ঝুঁকিপূর্ণ কাজে শিশু শ্রম নিরসন, শ্রম পরিদর্শন সম্পর্কিত কনভেনশন, দৈনিক কর্মঘন্টা সম্পর্কিত কনভেনশন উল্লেখযোগ্য। যে সকল আইএলও কনভেনশন বাংলাদেশ অনুস্বাক্ষর করেছে সে সকল কনভেনশনের মূল বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ প্রণীত হয়েছে। ইতিপূর্বের বিভিন্ন আইনকে একত্র রূপ দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এ। আইনের আলোকে বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা, ২০১৫ ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর নিয়মিত বিভিন্ন শিল্প কলকারখানা পরিদর্শন কার্যক্রমের মাধ্যমে এই আইন ও বিধিমালা বাস্তবায়নে তৎপর রয়েছে।  


তার বক্তব্যে আরো বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলেছেন, দেশকে 'স্মার্ট বাংলাদেশে' পরিণত করার প্রধান হাতিয়ার হবে ডিজিটাল সংযোগ। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গর্ভমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটির জন্যে ডিজিটাল সংযোগ মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। 


ডিজিটাল বাংলাদেশের বদৌলতে সরকার দেশের সব নাগরিকের জন্য ন্যাশনাল আইডি (এনআইডি) চালু করেছে, যেহেতু এনআইডি সম্পূর্ণ প্রযুক্তিনির্ভর একটি ডকুমেন্ট, তাই এর গ্রহণযোগ্যতা শুধু দেশের অভ্যন্তরেই নয়, দেশের বাইরেও অনেক বেশি। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর সারা দেশের শ্রমিকদের প্রযুক্তি নির্ভর ডাটাবেজ তৈরির লক্ষ্যে Labour Information Management System (LIMS) নামে একটি সফটওয়্যার তৈরির কার্যক্রম শুরু করেছে। এই ডাটাবেজ সারা দেশের বিভিন্ন কারখানা ও শিল্প প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের পরিচয় নির্ধারণ সহ শ্রম আইন অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রাপ্তির তথ্য সংরক্ষণ করবে। নির্বাচন কমিশনের এনআইডি সার্ভার থেকে একজন নাগরিক হিসেবে শ্রমিকের মৌলিক তথ্য সংগ্রহ পূর্বক শ্রমিক হিসেবে তার পেশাগত তথ্য বা প্রোফাইল সন্নিবেশের মাধ্যমে ডাটাবেজটি সমৃদ্ধ করা হবে। এই লক্ষ্যে ইতিমধ্যে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাথেও চুক্তিপত্র সম্পাদন করেছে। এই ডাটাবেজ একই সাথে শ্রমিকের পরিচয় নিশ্চিত করবে আবার শ্রম আইনে শ্রমিকের পরিচয়পত্রের যে বিধান রয়েছে সে পরিচয়পত্রটিও এখান থেকে জেনারেট করা যাবে। শ্রমিকের পেশাগত দক্ষতার তথ্য, তার সার্ভিস বইয়ের তথ্য, মিনিমাম ওয়েজের তথ্য, বেতন – বোনাস সহ বিভিন্ন প্রকারের ভাতা প্রাপ্তির তথ্য সহ কোন শ্রমিক যদি শ্রমিক কল্যাণ তহবিল বা সরকারী কোন তহবিল হতে অনুদান পেয়ে থাকেন তার তথ্য সন্নিবেশিত হবে। একই সাথে Job Portal হিসেবেও এর ব্যবহার হতে পারে। কোন শিল্প উদ্যোক্তা তার চাহিদা অনুযায়ী বিশেষ পেশাগত দক্ষতার কর্মীর তথ্য এই ডাটাবেজ থেকে সংগ্রহ করে কর্মী নিয়োগ করতে পারবেন। পৃথিবীর অনেক দেশে এই রকম শ্রমিক ডাটাবেজের বহুমুখী ব্যবহার রয়েছে। দেশের সকল শ্রমিকের তথ্য সন্নিবেশিত হলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে একটি বিশাল Tool বা হাতিয়ার হবে এটি। আগেকার দিনে আমরা শুনতাম knowledge is power অর্থাৎ জ্ঞানই শক্তি। এখন বলা হয়, তথ্যই শক্তি। বর্তমান বিশ্বে বিভিন্ন বিষয়ে যার ডাটাবেজ যত সমৃদ্ধ সে তত বেশি শক্তিশালী। অদূর ভবিষ্যতে আমাদের এই শ্রমিক ডাটাবেজ হবে আমাদের জন্য একটি বড় হাতিয়ার যা আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক হবে।     
  
উপমহাপরিদর্শক তার আলোচনায় বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুফল গ্রহণের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ করতে হলে প্রয়োজন স্মার্ট সিটিজেন। স্মার্ট সিটিজেন অর্থ পোষাকে স্মার্ট নয়, বরং তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারে স্মার্টকে বোঝানো হয়েছে। সামান্য চোখ-কান খোলা রাখলেই ভবিষ্যতে যাদের যোগ্যতা ও দক্ষতা থাকবে, তারাই ভালো কাজ পাবে। যাদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা থাকবে না, তারা কাজ হারাবে। তবে সবাই যে কাজের অযোগ্য হয়ে যাবে, তা মোটেই নয়। হয়তো কিছু চ্যালেঞ্জ আছে, তবুও আশা করা যায়, অনেক বেশি কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বর্তমানের চেয়ে ৫ থেকে ১০ গুণও বাড়তে পারে। ভবিষ্যতের এ অদম্য অগ্রযাত্রায় সবাইকে শামিল হতে হবে। আমাদের জনসংখ্যার বিরাট অংশ তরুণ জনশক্তি। তাদের দক্ষ ও যোগ্য করতে পারলেই নতুন প্রজন্ম পাবে নতুন এক বাংলাদেশ। উন্নত বিশ্ব প্রযুক্তি ব্যবহারে আজ যে পর্যায়ে এসেছে, তার কাজটা শুরু করেছিল আজ থেকে তিন দশক আগে। তারপরও এখন দেশ যে শতভাগ প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে গেছে এমন দাবি করার সময় এখনো আসেনি। সেই বিবেচনায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সঠিক সময়েই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। এখন প্রয়োজন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এ উদ্যোগকে সফলভাবে এগিয়ে নেওয়া। এ দেশের প্রত্যেক নাগরিকের উচিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে কাজ করা, যার মাধ্যমে শত সংগ্রাম এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পাওয়া স্বপ্নের এ সোনার বাংলা এগিয়ে যাবে বহুদূর।


তিনি আরো বলেন, আমরা নিশ্চয় এমন উন্নয়ন চাই না যেখানে বিভিন্ন শিল্প কারখানায় দুর্ঘটনায় শ্রমিক ভাই ও বোনদের জীবন হানি হয় অথবা পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়। আমরা টেকসই উন্নয়ন চাই। এজন্য দেশের প্রচলিত আইন কানুন মেনে চলার বিকল্প নাই। আপনারা জানেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর শ্রম আইনের আলোকে নিয়মিত রুটিন পরিদর্শনের পাশাপাশি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-বিডা’র নেতৃত্বে বিশেষ পরিদর্শন কার্যক্রমে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে বিভিন্ন শিল্প কারখানায় কর্মপরিবেশ উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। এসডিজি বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ১৭ টি লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে অষ্টম লক্ষ্য হচ্ছে Decent Work অর্থাৎ শোভন কর্ম। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর সারা বছর বিভিন্ন শিল্প কারখানার ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এবং শ্রমিকদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টিসহ শ্রম আইন বাস্তবায়নে কারখানা মালিকদের সচেতন করার মাধ্যমে শিল্প কারখানাসমূহে দুর্ঘটনা কমিয়ে আনার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এ লক্ষ্যে প্রতিবছর ২৮ এপ্রিল জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস উদযাপিত হয়ে আসছে। 


তিনি কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কার্যক্রমের সুনির্দিষ্ট মিশন ও ভিশনের বিষয়টি উপস্থাপন করেন। ৩৬টি আইএলও কনভেনশন এবং একটি প্রটোকলে অনুস্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে আমাদের উপর অনেক তাগিদ থাকার বিষয়টি উপস্থাপন করেন এবং শ্রমিক ভাই বোনদের শ্রম আইন অনুযায়ী নিয়োগপত্র, পরিচয়পত্র, সার্ভিস বই, নিন্মতম মজুরি, বিভিন্ন প্রকারের ছুটি, বেতন-বোনাস পরিশোধ, বিধিবর্হিভূত ছাটাই, বরখাস্ত, টার্মিনেশন বেনিফিটসহ বিভিন্ন আইনগত অধিকার প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে গিয়ে আমাদেরও অনেক সময় বিভিন্ন পক্ষের বিরাগ ভাজন হতে হয় বলে জানান। তিনি আহ্বান জানান, দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে সকলেরই দেশের প্রচলিত আইন কানুন শ্রদ্ধা করা উচিত। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪০ অনুযায়ী যে কোন পেশা বেছে নেওয়ার কিংবা ব্যবসা পরিচালনার জন্য যেমন প্রত্যেকের স্বাধীনতা রয়েছে তেমনি আইন মান্য করা, শৃঙ্খলা রক্ষা করা, নাগরিক দায়িত্ব পালন করা নাগরিক হিসেবে সকলের কর্তব্য রয়েছে। শ্রমিক-মালিক সকলের দায়িত্ব রয়েছে এবং উভয়ের মধ্যে একতার প্রয়োজন রয়েছে। তাই ‘শ্রমিক-মালিক ঐক্য গড়ি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি’ প্রতিপাদ্যটি যথাযথ ও সময় উপযোগী হয়েছে বলে উল্লেখ করেন।


সকল মেহনতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠান লড়াইকে সমর্থন জানিয়ে তিনি তাঁর বক্তব্য সমাপ্ত করেন।
ডাউনলোড
প্রকাশের তারিখ
01/05/2023
আর্কাইভ তারিখ
31/05/2030

অত্র কার্যালয়ের অধিক্ষেত্রে সিলেট এবং সুনামগঞ্জ জেলাধীন কারখানা/প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা, বকেয়া মজুরী, দুর্ঘটনায় ক্ষতিপূরণ, সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরী, প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা, দৈনিক কর্মঘন্টা, নিয়োগপত্র, পরিচয়পত্র, সার্ভিস বই, বিভিন্ন প্রকারের ছুটি, বিধিবর্হিভূত শ্রমিক ছাঁটাই/টার্মিনেশন/বরখাস্তসহ চাকুরি সংক্রান্ত যেকোন অভিযোগ সরাসরি অথবা অধিদপ্তরের শ্রমিক হেল্প লাইন ১৬৩৫৭ (টোল ফ্রি) নম্বরে কল করে জানানো যায়। কর্মক্ষেত্রে যেকোন সহিংসতা/অপ্রীতিকর ঘটনার অভিযোগ ছাড়াও শ্রম সম্পর্কিত যেকোন তথ্য জানতে কিংবা পরামর্শ নিতে ১৬৩৫৭ (টোল ফ্রি) হেল্প লাইনের সহায়তা নেওয়া যায়। অনুরোধে তথ্য প্রদানকারীর/অভিযোগকারীর পরিচয় গোপন রাখা হয়। 

কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর

উপমহাপরিদর্শকের কার্যালয়, সিলেট

বাড়ি নং-১৬, রোড নং-২২, ব্লক-ডি, শাহজালাল উপশহর, সিলেট

☎️ ০২৯৯৭৭০০৮৯৪, ✉ dig.sylhet@dife.gov.bd

 [অধিক্ষেত্র : সিলেট এবং সুনামগঞ্জ জেলার সমগ্র এলাকা]